বাংলাদেশ সীমান্ত রক্ষী বাহিনী রাষ্ট্রের সुरक्षा করে দেশের পশ্চিমা সীমান্ত। এটাদের ভূমিকা প্রয়োজনীয় হিসাবে, তারা চলমান অভিযানের বিরুদ্ধে বিরোধ করে। একটি সংস্থা নিয়ন্ত্রণ করে যাতে জনগনের অভ্যন্তরীন রক্ষা শক্তিশালী গঠন
- বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি প্রয়োগ করে।
{এই বাহিনীর লক্ষ্য হচ্ছে সীমান্ত সুরক্ষা এবং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সহায়তা করা।
বাংলাদেশ সীমান্ত বিশিষ্ট প্রতিষ্ঠান Mission: সীমান্ত নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠা ও জনগণের সেবায়
বিজিবি হলো বাংলাদেশ সরকারের অধীনে একটি গোয়েন্দা সংস্থা। যার মূল উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশের সীমান্ত নিরাপত্তা জ্ঞান ও জনগনের সুরক্ষা ও জনস্বার্থ রক্ষা করা। বিজিবি ভারি অস্ত্র এবং যুদ্ধাস্ত্র ব্যবহার করে কাজ করে।
- বিজিবি'র কাজ :
- সীমান্তে চোরাচালানের বিরুদ্ধে অভিযান চালায়
- সীমান্ত নিয়ন্ত্রনে রাখা করে
- বিজিবি জাতীয়তার প্রতিষ্ঠা ও সরকারের বিশ্বাসে পালন করে।
BGB-এর ভূমিকা আজকের খবরে: বাংলাদেশ সীমান্ত রক্ষার দায়
বাংলাদেশ সীমান্ত এর নিরাপত্তার জন্য বিশেষ পালন করে একটি বিশিষ্ট প্রতিষ্ঠান হলো বাংলাদেশ রক্ষীবাহিনী অথবা BGB. আজকের খবরে, BGB এর ভূমিকা উন্নত হয়েছে। বিভিন্ন ঝুঁকির দূর করা করতে, এই প্রতিষ্ঠানটি অন্বেষণ করে নিয়মানুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
- অবৈধ যাত্রীর প্রতিরোধ করার জন্য
- বিশাল সংস্থা একত্রে
বর্তমান দিনের প্রতিবেদন উন্মোচিত করে BGB এর ভূমিকা উদাহরণসহ । এইরকমে জানতে পারবেন BGB এর কাজ বর্তমানে ।
সীমানার রক্ষার জীবন, তাদের অসাধারণ পরিস্থিতি
Border Guard Bangladesh-র সদস্যদের জীবনটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তারা দেশের প্রান্তে বসে কাজ করে, কোনো আপদজনক পরিস্থিতিতেও সতর্ক থাকে।
- অন্তরাল লইতে তারা দেশের সংরক্ষণ
- আপদেও তারা নিয়মিতভাবে পালন করে
- গৌরব নিয়ে তারা বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শক্তি
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী vs BGB : দুই বাহিনীর ভূমিকা ও পার্থক্য
Bangladesh Army আর Border Guard Bangladesh (BGB) সবচেয়ে বাহিনী যার দেশের রক্ষণ বিশেষভাবে কঠোর ভূমিকা পালন করে। যাইহে একেবারে বাহিনীর {ভূমিকা উল্লেখযোগ্য এবং পার্থক্য রয়েছে।
Bangladesh Army এইভাবে দেশের স্থানীয় সংরক্ষণ এবং মজবুত নিয়ন্ত্রণ কার্যকরী পদ্ধতি দায়িত্ব পালন করে। BGB বরং, দেশের সীমান্ত সংরক্ষণ এবং ভূমি নিরাপত্তা জন্য কাজ more info করে।
BGB স্থানীয় উন্নয়নের সাথেও সহযোগিতা এমনভাবে বাহিনীর একটির স্থান বিশাল সহায়তা করে জনগণের নিরাপত্তা বিশেষভাবে পৃষ্ঠস্থ.
বন্দর পাহারাদারদের প্রশিক্ষণ কিভাবে হয়?
একজন সীমান্ত রক্ষাকারী হতে চাইলে তাকে অনেকটা মনোযোগের সাথে প্রস্তুতি লাগে, যাতে তিনি বাংলাদেশের সম্পদ অভিযানে সফল হতে পারেন. এই প্রশিক্ষণ পরিচালিত করা হয় বাধ্যভাবে বিভিন্ন ব্যাক্তির এলাকার দ্বারা । এখানে তাদেরকে মৌলিক নির্দেশনা প্রাপ্ত হয় যেমন- সামরিক কৌশল, সীমান্ত নিরাপত্তা, আইন প্রয়োগ, এবং সহকারী প্রশাসন ।
- এছাড়াও তাদেরকে বিভিন্ন ধরনের সম্ভাব্য আপদজনক স্থিতিতে প্রস্তুত করা হয়
- এটা শুরুতে ইন্টেন্সিভ সেটে নাওয়ানের মধ্যে
- তাদেরকে প্রশিক্ষণের একটি বিশেষ পাঠ এ নিয়োগ দেওয়া হয়।
মাত্রার সম্পর্কে সচেতন হতে হয়, যাতে তাদের আনন্দ ও নিরাপত্তা সংস্থান করা যায়।